Sons and Lovers Bangla Summary

sons and lovers bangla summary

Sons and Lovers Bangla Summary: ‘Sons and lovers’ is written by David Herbert Lawrence. This is a 1913 novel. Here is the chapter-wise Bangla summary of Sons and Lovers.

Sons and Lovers, Bangla Summary

Chapter 1

The Early Married Life of the Morels

The Bottom নামের এক জায়গায় মরেল পরিবার বাস করেন।এই জায়গার বর্ণনা দিয়ে প্রথম চ্যাপ্টার শুরু হচ্ছে। যদিও গল্পে মিসেস মরেল সম্বন্ধে খুব বেশি বর্ণনা পাওয়া যায় না । তবে যতটুকু বর্ণনা পাওয়া যায় সেখান থেকে আমরা জানতে পারি যে তার স্বামী হচ্ছে একজন মাইনার।

গল্প শুরু হওয়ার মুহূর্তে মরেল পরিবারে আছেন মিস্টার মরেল, মিসেস মরেল, যিনি তৃতীয় সন্তান সম্ভবা, সাত বছরের উইলিয়াম এবং পাঁচ বছরের অ্যানি। গল্প শুরু হচ্ছে যখন মিসেস মরেল তার নতুন বাড়িতে চলে যান ঠিক তার তিন সপ্তাহ পরে ।

এমন একটা দিনে যখন ওয়েক্স নামের একটা মেলা শুরু হয়েছে। এই মেলায় উইলিয়াম সকালবেলায় চলে গিয়েছে । আর ঠিক দুপুরবেলায় ফিরে এসেছে আর রাতের খাবার খাবার জন্য। এসে সে তার মাকে তাড়াহুড়ো করতে বলে ।

যাতে মেলাটি আবার শুরু হতে হতেই সে ফিরে আসতে পারে। বাইরে মেরি গো রাউন্ড অর্থাৎ নাগরদোলার শব্দ শুনতে পেয়ে উইলিয়াম দৌড় মেরে বের হয়ে যায় এবং মিসেস মোরেল এ্যানিকে নিয়ে পরে বিকেল বেলায় সেখানে যান।

তারা উইলিয়ামের কাছে যায়। উইলিয়াম তাদেরকে দুটো কাপ দেখায় যেটা সে তার মার জন্য জিতেছে । তারা একসাথে মেলায় বেশ কিছুটা সময় কাটায় ।তারপর উইলিয়ামের মা এবং বোন বাড়ি চলে আসার পরেও উইলিয়াম বেশ কিছুক্ষন মেলায় থাকে। কিন্তু গল্পের মাধ্যমে আমরা জানতে পারি যে মরেল বাড়ি ফিরে আসার পর তার সেই মেলায় মন বসছিল না।

তার ছেলেরা রাত্রিবেলায় ঘুমিয়ে গেলে মোরেল তার স্বামীর জন্য অপেক্ষা করে। তার স্বামী একটি বারে  কাজ করেন। অপেক্ষা করতে করতে সে তার নিজের পরিস্থিতির কথা ভাবে।

At the same time, if you want to know about how to write the Bangla Application Letters, please click here.

সে মনে করে তাদের পারিবারিক অবস্থা এমনই যে সে তার তৃতীয় সন্তানকে চায় না । সে তার স্বামীকেও পছন্দ করেনা। সে তার স্বামীকে পছন্দ করে না কারণ সে মদ খায়। তার একমাত্র শান্তনা এবং প্রাপ্তি হচ্ছে তার দুই সন্তান।

মিসেস মরেল গভীরভাবে চিন্তা করতে থাকে । আর ভাবতে থাকে যে তার এই বর্তমান পরিস্থিতি কখনো কি পরিবর্তন হবে।

সে মনে করে যে তার জীবনের সমস্ত ঘটনা গুলি যেন তার বিনা সম্মতিতেই ঘটে গেছে।

সে তার বাড়ি পরিষ্কার করে, বনানোর কাজ করে ।শেষ পর্যন্ত তার স্বামী বাড়ি ফেরে। মিসেস মরেল তার স্বামীর সাথে তর্ক করে যে সে মদ খেয়ে এসেছে কিনা। মিস্টার মরেল তার স্ত্রীকে দেখায় যে সে তার দুই সন্তানের জন্য একটা নারকেল এবং একটা জিনজার ব্রেড নিয়ে এসেছে। এই শুনে মিসেস মরেল ঘুমোতে চলে যায়।

গল্পের পরবর্তী অংশ মিসেস মরেলদের বিয়ের কথার ফ্লাশব্যাক নিয়ে শুরু হয়। মিসেস মরেল যিনি আগে ছিলেন Gertrude Compared । তার লালন পালন হয়েছিল একটি গরীব পরিবারে। তার একজন বন্ধু ছিল ।তার নাম জন ফিল্ড । সে মিসেস মোরেল কে একটা বাইবেল দিয়েছিল । যখন মিসেস মডেলের তখন বয়স ছিল ১৯। এই বাইবেলটি তিনি আজও যত্ন সহকারে রেখে দিয়েছেন।

এই ফ্ল্যাশব্যাক থেকেই জানা যায় যে উৎসাহী জন ফিল্ড যে মিনিস্ট্রির পথে গিয়েছিল । যদিও তার বাবা চাইতো যে জন ফিল্ড তাদের পরিবারের ব্যবসার সামলাবে। মিসেস মরেল মনে করেন যে যদি তিনি পুরুষ মানুষ হতেন তাহলে তার যা ইচ্ছা তাই করতেন । তখন জন ফিল্ড তাকে বলে পুরুষ হওয়াটাই সব কিছু নয়। মিসেস মডেল শেষ পর্যন্ত ব্যাপারটা বুঝতে পারে।

ফ্ল্যাশব্যাক এর পরবর্তী অংশ এবং ওয়ালটার মডেলের সাথে মিসেস মরেলের একটা ক্রিস্টমাসের পার্টিতে সাক্ষাতের সময়কার ঘটনার বর্ণনা করা হয় । যখন মিসেস মডেল ছিলেন ২৩ বছরের এবং ওয়াল্টার মরেল অর্থাৎ মিস্টার মরেল ছিলেন ২৭ বছরের। সেই পার্টিতে ওয়াল্টার মরেল তাকে নাচের কথা বললে সে প্রত্যাখ্যান করে ।

তার পরিবর্তে সে মিসেস মরেল এর সাথে বসে গল্প করে। পরের খ্রীষ্টমাসের পার্টিতে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের শুরুর দিকে তাদের সংসার বেশ সুখেরই ছিল।

Othello Bangla summary জানার জন্য এখানে ক্লিক করো |

যাই হোক বিয়ের সাত মাস পরে গাট রোড তার স্বামীর কোর্টের পকেটে বাড়ির আসবাবপত্রের একটা না দেওয়া বিলের কাগজ দেখতে পায়। সে তাকে সেই বিলের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে তাদের ভিতরে একটা বাক বিতন্ডার সৃষ্টি হয়।

পরের দিন সকালবেলায় মিসেস মরেল তার মায়ের বাড়ি চলে যায়। তখন মিস্টার মরেলের মা তাকে বলে যে তার স্বামীর এখনো যথেষ্ট পরিমাণ টাকা আছে। সে এও জানায় যে তারা যে বাড়িতে বাস করে সেটা মিসেস মরেলের। এই কথা শুনে মরেলের তার স্বামীর প্রতি যে ব্যবহার দেখতো সেই ব্যবহারের পরিবর্তন হয়।

যদিও ধীরে ধীরে সে তার স্বামীর থেকে আলাদা বোধ করে। যার ফলস্বরূপ তার সমস্ত কিছু তার সন্তানদের মধ্যে খুঁজে পায়।

একটা বড় ঘটনা শুরু হয় যখন উইলিয়ামের চুল তার স্বামী কেটে দেয় যখন মিসেস  মরেল ঘুমিয়ে ছিলেন। আরেকটি ঘটনা যেটা তাদের জীবনকে বদলে দেয় ।সেটা হচ্ছে যখন ওইক্সের ছুটির দিনে মরেল তার বন্ধুদের সাথে বাইরে বেরিয়ে যায় যে বন্ধুর নাম ছিল জেরি পার্টি।

জেরি মোরেলের খুব ভালো বন্ধু কিন্তু মিসেস মোরেল তাকে পছন্দ করতেন না। জেরি এবং মোরেল হেঁটে নটিংহ্যামে যান । যেটা প্রায় দশ মাইল দূরে। রাস্তার বিভিন্ন পাবে তারা থামেন । একটু ঘুমান। একটা মাঠে ঘুমানোর পরে মোরেল খুব একটা ভালো বোধ করেনা।

যখন শেষ পর্যন্ত সে বাড়ি ফিরে তখন তার স্ত্রী মিসেস মরেলের সাথে ঝগড়া শুরু করে দেয়। তারা একে অপরকে মিথ্যাবাদী বলে। রেগে মিস্টার মরেল তার স্ত্রীকে তালা বন্দি করে দেয় বাইরে থেকে। আর রান্নাঘরে টেবিলে ঘুমিয়ে যায়। মিসেস মোরেল উঠানে কিছুক্ষণ ঘুরে বেড়ায়। ঘটনা ক্রমে এক ঘন্টা পরে দরজায় ঠকঠক করার পর সে তার স্বামীকে জাগিয়ে তোলে।

If you want to watch it on YouTube, please click the link below.

Finesummary.

Sons and Lovers, Bangla Summary

Chapter 2

The Birth of Paul, and Another Battle

এই সমস্ত ঘটনার পর মোরেল একটু লজ্জিত বোধ করে। সে তার স্ত্রীর কষ্টগুলি বোঝার চেষ্টা করে। পাশে থাকে । কোনো না কোনোভাবে সাহায্য করতে চাই। একদিন সকালবেলায় মিসেস মোড়েল তার প্রতিবেশী মিসেস কার্ক কে ডাকে। মিসেস মরেল কার্ক কে  মিসেস বওয়ারকে ডেকে আনতে বলেন ।

Want to know more about essay writing in English?
Please click here to read English essays on various topics.

যিনি হলেন একজন midwife অর্থাৎ দাই বা ধাত্রী। মিসেস মোরেল তখন একটা পুত্র সন্তানের জন্ম দেন এবং সে তখন খুব অসুস্থ ছিল। তার স্বামী বাড়ি ফিরলে মিসেস বাওয়ার তাকে জানান যে তার একটা পুত্র সন্তান হয়েছে। সে তাকে মদ পানের জন্য বলে। তারপর মিস্টার মোরেল রাতের খাবার খেয়ে ওপরে যায় তার স্ত্রী এবং সন্তানের সাথে দেখা করবার জন্য ।

তারপর আমরা মিস্টার হিটনের সাথে পরিচিত হই । মিস্টার লিটন হচ্ছেন একজন congressional clergymen ।যে প্রতিদিন মিসেস মোলকে দেখতে আসে। একদিন তিনি থাকা অবস্থায় মোরেল বাড়ি ফিরলে মোড়েল সেখানে একটা অস্বস্তিকার পরিবেশ তৈরি করে ফেলে।

সে সেখানে দেখাতে চাই যে মাইন এ যারা কাজ করে তারা কতটা কঠিন পরিস্থিতির ভিতরে কাজ করে। মিসেস মোরেল, তার স্বামীর দয়া বা সহানুভূতি পাওয়ার চেষ্টা করা দেখে বিরক্ত হয়ে যায়।

এক সন্ধ্যা বেলায় তার স্বামীর সাথে ঝগড়া করে মিসেস মোরেল অ্যনি এবং তার ছোট্ট শিশুটাকে নিয়ে বাইরে মাঠে হাঁটতে যাই। সে খুব শান্তি পায় সেখানে এবং তার পুত্র সন্তানকে দেখে শক্তি উপায়। সে তখন তার সেই ছোট্ট পুত্র সন্তানের নাম রাখে পল্।

পরবর্তী একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হচ্ছে যখন মোরেল একবার দেরি করে বাড়ি ফিরে আর মদ পান করে। সে দুর্ঘটনাবশত তার রান্নাঘরের ড্রয়ারটা তাড়াতাড়ি টেনে বের করে কিছু খাবারের জন্য। তার স্ত্রী যখন তাকে বলে যে সে তার জন্য অপেক্ষা করবে না ।

মিস্টার মোরেল আরো রেগে যায়। রেগে গিয়ে সে ড্রয়ারটা তার দিকে ছুড়ে আঘাত করে।। সেই ড্রয়ারে মিসেস মরেলের কপাল কেটে যায়। এই ঘটনা ঘটার কয়েকদিন পর ও মিস্টার মোরেল বিছানা থেকে উঠে না। শেষ পর্যন্ত বিছানা থেকে উঠলেও সে তৎক্ষণাৎ পালমার স্টোন নামের তার প্রিয় বন্ধুর বাড়ে গিয়ে পৌঁছায়। তারপর সে সেখানে বহু রাত্রি কাটায়।

ঘটনাক্রমে এক রাত্রে যখন তার কাছে কোন পয়সা ছিল না সে তার স্ত্রীয়ের টাকার ব্যাগ থেকে সিক্স পেইন্স বের করে নেয়। মিসেস মডেল এটা জানতে পারলে সে তার স্বামীর সাথে ঝগড়া করে। রেগে গিয়ে মিশতে মডেল ওপরে উঠে গিয়ে একটা বান্ডেল বের করে নিয়েছে মিসেস মরেলকে বলে যে সে চলে যাচ্ছে।

যদিও মিসেস মরেল নিশ্চিত ছিল যে সে সেই রাত্রে আবার ফিরবে । কিন্তু গভীর রাত পর্যন্ত সে যখন বাড়ি ফিরছিল না মিসেস মডেল চিন্তিত হয়ে উঠেছিল।। যাই হোক সে কিন্তু তার বান্ডিলটা তার কয়লা ছাউনির দরজার পিছনে দেখতে পেয়েছিল। এটা দেখে সে খুব হেসেছিল। মোরেল সন্ধ্যাবেলায় পরবর্তীকালে বাড়ি ফিরলে মিসেস মডেল তার স্বামীকে বলে যে সে যেন ঘুমোতে যাবার আগে বান্ডিল টা নিয়ে আসে।

Sons and Lovers, Bangla Summary

Chapter 3

The casting off of Morel – The Taking on of William

মিস্টার মডেল তার বন্ধু জেরির সাথে নটিংহ্যামে যাবার পর থেকেই অসুস্থ হতে শুরু করে। মিসেস মডেল তার সেবা করে। ঘটনাক্রমে মডেল ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠে। কিন্তু মিস্টার মডেল তার স্ত্রীর কাছ থেকে আরও সেবা যত্ন চান। কিন্তু যাই হোক মিসেস মডেল তার স্বামী থেকে তার সমস্ত ধ্যান-জ্ঞান চিন্তা তার শিশুদের উপরে অর্পণ করে। তাতে সে তার জীবনের মানে খুঁজে পায়।

মডেলের অসুস্থতার পর কিছুটা সুখের সময় মিসেস মোড়েল আবার সন্তান সম্ভবা হন। সে আর্থার নামের একটা সন্তানের জন্ম দেন যখন পলের বয়স ১৭ মাস। অর্থাৎ তার বাবার খুব প্রিয়। মিসেস মডেল এতে খুব খুশি ছিলেন।

সময় কেটে যাচ্ছিল উইলিয়াম আরো বড় হচ্ছিল আর পল হতাশা গ্রস্থ হয়ে পড়েছিল । তাই সে বিনা কারণে প্রায় কাঁদতো। একবার মিসেস এন্থনি নামে তাদের প্রতিবেশী মিসেস মোরেলের সাথে ঝগড়া করে কারণ উইলিয়াম তার ছেলে আলফ্রেড এর কলার ছিড়ে দিয়েছিল।

মিসেস মডেল উইলিয়াম কে জিজ্ঞেস করলে উইলিয়াম তার মত একটা গল্প বলে। সে তাকে বকাবকি করে। মিসেস এন্থনি আবার মিস্টার মডেলকে এই ঘটনার বর্ণনা করে। মিস্টার মোরেল উইলিয়ামকে সঙ্গে করে নিয়ে রেগে বাড়িতে ঢুকে।

এই ঘটনা মিস্টার মডেল এবং মিসেস মডেলের ভিতরে আর একটা ঝগড়া বাধায় কারণ মিস্টার মডেল বলতে চাইছিলেন যে মিসেস মডেল কখনোই উইলিয়াম কে মারধর করে না বা শাসন করে না।

মিসেস মরেল এবার উইমেন্স গিল্ড নামের মহিলাদের একটি ক্লাবে যোগদান করে ।যে ক্লাবটা কোঅপারেটিভ হোলসেল সোসাইটি সাথে যুক্ত। উইলিয়াম 13 বছরের হলে সে তার জন্য কো-অপারেটিভ অফিসে একটা চাকরি পাইয়ে দেয়।

এই নিয়ে তাদের স্বামী স্ত্রীর ভিতরে আবার ঝগড়া বাধে কারণ মিস্টার মডেন চাইছিলেন যে উইলিয়াম তার মতই একজন মাইনার হবে। যাইহোক উইলিয়াম চাকরিতে উন্নতি করে যেমনটা সে সবকিছুতেই করতো । সে একটি দৌড় প্রতিযোগিতা জিতেছিল এবং তার মায়ের জন্য বাড়িতে পুরস্কার এনেছিল।

যাই হোক উইলিয়ামের সাথে তার মায়ের ঝগড়া বাধে যখন সে নাচ করতে শুরু করেছিল মিসেস মোড়েল সমস্ত মেয়েদের দূরে ঠেলে দিতেন। 19 বছর বয়সে উইলিয়াম নটিংহ্যামে একটি নতুন চাকরি পায় আর তার সাথে সাথে সে খুব ভালোভাবে পড়াশোনা শুরু করে।

তারপরে লন্ডন থেকে তার কাছে একটা চাকরির অফার আসে যে চাকরিতে সে ১২০ পাউন্ড পাবে বছরে। সেই চাকরিতে যাবার বেলায় তার মার কষ্ট এবং দুঃখ দেখে সে উদাসীন হয়ে পড়ে। উইলিয়াম এবং তার মায়ের সর্বশেষ সম্মিলিত একটা সুন্দর মুহূর্ত হচ্ছে তারা তার অর্থাৎ উইলিয়ামের সমস্ত প্রেমপত্রগুলি জ্বালিয়ে ফেলে যাতে লন্ডনে গিয়ে উইলিয়াম একটা নতুন জীবন শুরু করতে পারে।

Sons and Lovers, Bangla Summary

Chapter 4

The Young Life of Paul

এই অংশে উইলিয়ামের অনুপস্থিতিতে পল এবং তার বোন অ্যানি খুব কাছাকাছি আসে। এনি ছিল একজন ট্মবয় যে তার আশপাশের ছেলেমেয়েদের সাথে খেলা করত এবং ফল চুপচাপ তার পিছনে দাঁড়িয়ে থাকতো।

একদিন এনির একটি প্রিয় পুতুল যখন সোফার উপরে ঢাকা দিয়ে রাখা ছিল বল তার উপরে লাফ মেরেছিল যার ফলে পুতুলটি ভেঙ্গে গেছিল এতে আমি খুব দুঃখ পেয়েছিল আর অ্যানির দুঃখ তে পল আরো বেশি দুঃখ পেয়েছিল।

এক সন্ধ্যেবেলায় কল তার ভাই বড় ভাই এবং তার বাবাকে একটা যুক্তিতর্কের ভিতর দেখে ফেলে যেটা মিসেস মোরেল এসে সেই তর্ক-বিতর্কটা থামায়।

এখানেই মডেলের পরিবার বটম থেকে অন্য জায়গায় চলে যায় তাদের সাথে থাকে একটা অ্যাসট্রি এই আস্ট্রি টা যখন বাতাস বয় তখন আওয়াজ করতো যেটা মোরেল খুব পছন্দ করত কিন্তু শিশুরা মোটেই করত না।

মিস্টার মোরেল এখনো দেরি করে বাড়ি ফিরে মদপান করে বল এটা নিয়ে খুব চিন্তিত ছিল কারণ তার মা ও তার বাবাকে নিয়ে চিন্তিত ছিল একদিন রাত্রিবেলায় সে খেলতে বেরিয়েছিল। এবং চিন্তিত হয়ে সে রান্না ঘরে এসেছিল তার মাকে দেখবার জন্য।

কিন্তু যখন সে দেখল যে তার বাবাও আসেনি সে মিসেস সিঙ্গারের কাছে গেল যিনি তাদের বাড়ি থেকে দু একটা বাড়ির পরেই থাকতো। তার অবশ্য কোন সন্তান ছিল না । সে তার সাথে কিছুক্ষণ কথা বলে বাড়ি চলে এলো যখন মোরেল শেষ পর্যন্ত বাড়ি ফিরল সে খুব খিটখিটে মেজাজা জিতছে হয়ে উঠেছিল |

আর এই সময় সে ধীরে ধীরে আরো পরিবার থেকে দূরে চলে গেছে |এর কারণ সন্তানেরা যা কিছু বলার মিসেস মডেলকে বলতো তাদের বাবাকে কিছুই বলত না |

আর এটা বলা হয়েছে বল যখন প্রাইজ পেয়েছিল তখন তার মা পলকে বলে তার বাবাকে গিয়ে এই প্রাইজের ব্যাপারে বলতে |কিন্তু সে বলে না |এই কথোপকথনের মাধ্যমে এটা পরিষ্কার হয়ে যায় যে জিনিসটা মডেল এখন তার নিজের পরিবারেই একজন বহিরাগত।

যাইহোক পরবর্তী বর্ণনা থেকে জানা যায় যে মডেল এবং তার সন্তানেরা বেশ আনন্দে থাকতো। যখন মিস্টার মডেল কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকতো সে আবার শিশুদের সাথে বেশ ভালোভাবেই মিশে থাকতো সে তার সন্তানদের ট্রফি ঘোরার সম্বন্ধে গল্প বলতো আর এই কয়েকটা সময় মিস্টার মডেল যখন বাড়িতে থাকতো এবং তাড়াতাড়ি ঘুমোতে যেত তার সন্তানেরা খুব নিরাপদ বোধ করত।

একদিন তার ব্রংকাইটিস ধরা পড়েছিল |তার বাবা তার কাছে গেলে বল বলে তার মার কাছে মাকে ডাকতে |সে মার সাথে ঘুমোতে বেশি স্বস্তি বোধ করত। মিসেস মডেল নিজেকে দোষী মনে করত |কারন পলকে সন্তান হিসেবে সে চেয়েছিল না।

যখন পরিবারে টাকার অভাব দেখা দিত তখন শিশুরা অর্থাৎ সন্তানেরা তার মাকে সাহায্য করবার জন্য এগিয়ে আসতো |বেণী সংগ্রহের জন্য ফলকে অনেকটা দূর যেতে হতো |কারণ ফল তার মাকে ছোট হতে দেখতে চাইত না |তাছাড়া সে তার মাকে হতাশা করতে চাইত না |তারা প্রকৃতিতে যা পাওয়া যেত সেগুলি গ্রহণ করতেও খুব পছন্দ করত।

উইলিয়াম এবং এনি যখন দুজনেই চাকরিতে যোগদান করেছিল |তখন শুধুমাত্র পলিরই দায়িত্ব ছিল যে বিভিন্ন বাড়িতে গিয়ে মিস্টার মডেলের সব পারিশ্রমিকগুলি আদায় করা ।

পল এই কাজটি খুব একটা পছন্দ করত না |কারণ তাকে অনেক লোকের মাঝে দাড়ি থাকতে হতো |আর যখন তার নাম ডাকবে তখন তাকে যেতে হতো |যখন তার নাম কাউন্টার থেকে ডাকা হলো সে অতিমাত্রায় বিব্রত হয়ে পড়েছিল |সেই কাউন্টার থেকে টাকা আনার জন্য।

এই সময় মিস্টার উইন্টার বাটন নামের একজন ক্লার্ক তাকে সাহায্য করেছিল |যাতে ফল টাকাটা আনতে পারে। কাউন্টারে গিয়ে টাকা নেবার সময় তাকে বাকি মাইনাররা খুব অপমান করত তার শিক্ষা দীক্ষা পড়াশুনা নিয়ে।

এখানে অবশ্য মাইনররা তাকে খুব একটা পছন্দ করত না কারণ মাইনাররা নিজেরা ছিল অশিক্ষিত |তাই বল কে দেখে তারা নিজেদেরকে ইনফিরিয়ার মনে করত।

বাড়ি ফিরে এসে বল তার মাকে বলতো যে সে তার এই কাজটা আর কখনো করবে না |কারণ সে সাধারন মানুষের ভিড়ের ভিতর থাকতে চায় না |মিসেস মোরেল তাকে বোঝাতে গেলে বল খুব রেগে যায় |এই রাগ দেখে মিসেস মডেল অবাক হয়ে যায় |কারণ বল সাধারণত খুব নরম স্বভাবের ছিল |বল বাড়িতে এসে তার মার হয়ে টাকা | এর মাধ্যমে মিসেস মডেল বুঝতে পারত যে তার স্বামী তার কাছে কোন টাকা লুকিয়ে রেখেছে কিনা ।

শুক্রবার রাত্রে কল বাড়িতে থাকতো |আর কেক তৈরি করত যখন তার মা বাজারে যেত |সে বাড়িতে বসে ছবি আঁকতো না হলে পড়তো |যখন কেক তৈরি হতো তার মা বাড়িতে এসে কি কি বাজার করেছে সেগুলি পলকে দেখা তো |আর কত দামে কিনেছে সেগুলিও তাকে সোনা |

গ্রীষ্মকালে যখন মাইন তাড়াতাড়ি ছুটি হয়ে যেত |তখন শ্রমিকরা তাড়াতাড়ি বাড়ি চলে যেত |এদিকে বিশেষ মরেল সারাদিন মিস্টার মডেলকে বাড়িতে পেয়ে বিরক্ত হয়ে যেত। উইলিয়াম লন্ডনে আছে |সে নিয়মিত তার মাকে চিঠি লিখে |চিঠি পড়ে জানতে পারে যে সে খ্রিস্ট মাসে আসবে |তাই গোটা পরিবার তার আগমনের অপেক্ষায় প্রস্তুতি শুরু করে।

ক্রিসমাসের সন্ধ্যায় শিশুরা অর্থাৎ সন্তানেরা স্টেশনের দিকে রওনা হয় উইলিয়াম কে নিয়ে আসার জন্য |মিসেস মোড়েল বাড়িতেই থাকে |উদ্বেগ আনন্দে ভরপুর হয়ে |ট্রেন লেট করলেও শেষ পর্যন্ত উইলিয়াম বাড়িতে পৌঁছায় |

বাকি শিশুরা খুব আনন্দিত হয় |উইলিয়াম কে দেখে মিসেস মোডেল খুবই আশ্চর্য হয়ে যায় |কারণ সে এখন অনেক বড় হয়ে গিয়েছে |সার্চ এ ফাইন জেন্টলম্যান |ছুটির দিনটা বেশ ভালই কাটে |কিন্তু সবাই আবার দুঃখী হয়ে যায় |যখন উইলিয়াম শহরের ফিরে যাবার কথা বলে।

যাই হোক উইলিয়াম তার পরিবারের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখে |তার মাকে চিঠি লিখে সেই বছরে দু সপ্তাহের ছুটিতে ভূমধ্যসাগরে একটি জাহাজে তার যাওয়ার সুযোগ হয় |কিন্তু ব্রিলিয়ান সেই ছুটিতে মেসিস মডেল কে স্বস্তি দিতে বাড়ি ফিরে আসে।

Sons and Lovers, Bangla Summary

Chapter 5

Paul launches into life

মিসেস মোরে ল খুব একটা আর এখন অবাক হন না যখন মিস্টার মডেল কোন আঘাত নিয়ে বাড়ি ফেরেন কারণ মিস্টার মডেল খুবই কেয়ারলেস একজন ব্যক্তি ।কিন্তু একদিন একটা যুবক ছেলে এসে তাকে জানাই জেতার স্বামী হাসপাতালে ভর্তি আছে । কারণ সে তার পা ভেঙে ফেলেছে।

শেষ পর্যন্ত মিস্টার মডেল ঠিক হয়ে যায়। বল এবার চৌদ্দ বছরের হয়ে গেছে । তাই এখন তার একটা চাকরি করার দরকার । তাই তার মা তাকে বিভিন্ন চাকরির বিজ্ঞাপনের ওপর নজর রাখতে বলে । এটাতে সে একটু কষ্ট পায় ।

কিন্তু কর্তব্যস্বরূপ সেটা পালন করে । বিভিন্ন জায়গায় চিঠিপত্র দেয় । তারপর শেষ পর্যন্ত থমাস জর্ডান নামের একটি কোম্পানিতে ডাক পায় । এই কোম্পানিটি ছিল বিভিন্ন সার্জিক্যাল জিনিসপত্রের উৎপাদনকারী একটি সংস্থা । তার মা খুব আনন্দিত হয়ে ওঠে।

বল এবং তার মা নটিংহোমে যায় এক মঙ্গলবার সকাল বেলায় সেখানে গিয়ে বল ইন্টারভিউ এর বিভিন্ন পদ্ধতির মধ্য দিয়ে যায় । মিস্টার জর্ডান তাকে একটা ফরাসি ভাষার চিঠি পড়তে বলে । সেই চিঠির হাতের লেখার দরুন পল সেটা পড়তে অসুবিধা বোধ করে ।

কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাকে জুনিয়র স্পাইরাল ক্লার্ক হিসেবে সেই কোম্পানিতে নিয়ে নেয়া হয়। ইন্টারভিউ এর পর পল তার মায়ের সাথে একটা খাবারের দোকানে খাওয়া দাওয়া করে নানান জিনিসপত্র কেনে । এতে ফল খুব আনন্দিত হয়।

ফলের ট্রেনে যাওয়ার জন্য একটা টিকিটের দরকার হয় কিন্তু টিকিট কাটার যথেষ্ট পয়সা না থাকলে কলের মা আশা করে যে উইলিয়াম কিছু টাকা হয়তো দেবে এদিকে উইলিয়াম লন্ডনে বেশ ভদ্রলোক হয়ে গিয়েছে।

সে একটি মেয়ে Lousia Lily Denys Western নামের একটি মেয়ের সাথে মেলামেশা শুরু করে।সে তার একটা ছবি পাঠায় তার মাকে ।কিন্তু ছবিটিতে তার কাঁধ আলগা থাকায় তার পছন্দ হয় না।তখন উইলিয়াম সন্ধ্যে বেলায় গাউন পরা একটা ছবি পাঠায়।এটাতেও তার মায়ের পছন্দ হই না।

পরের সোমবার সকাল বেলায় কল ট্রেনে করে কাজে চলে যায় | সে ফ্যাক্টরিতে পৌঁছেই তার বস আপেল মূর্খের সাথে সাক্ষাৎ করে তা পেলেও তাকে কিভাবে চিঠি আনতে হয় কপি করতে হয় কিভাবে অর্ডার লিখতে হয় এবং তার ইনভয়েস বানাতে হয় পার্সেল তৈরি করতে হয় সেগুলি শেখায় তারপর অন্যান্য কর্মচারীদের সাথে সাক্ষাৎ করায় সাধারণত তাদের ভিতরে যেমন Polly, Fanny। সে এখন সেখানে কাজ করতে পছন্দ করতে থাকে ।

Sons and Lovers, Bangla Summary

Chapter 6

Death in the Family

এই চ্যাপ্টারে আর্থারের বর্ণনা দিয়ে শুরু হয় আর্থার এখন বড় হয়েছে সে তার বাবাকে অন্যান্য সন্তানের মত একদমই পছন্দ করে না নটগ্রামের স্কুলে সে একটি স্কলারশিপ জিতেছে তাই তার মা তার বোনের সাথে শহরে তাকে রাখবার জন্য সিদ্ধান্ত নেয় এদিকে আমি বোর্ড স্কুলের একজন শিক্ষক হিসেবে নিযুক্ত হয়েছে। আর মিসেস মোরেল পলের কাছে থাকেন।

উইলিয়াম এবার সেই মেয়েটিকে নিয়ে ক্রিসমাসে বাড়ি আসার সিদ্ধান্ত নেয় বাড়ি আসলে সে অ্যানিকে চাকরের মত ব্যবহার করে উইলিয়াম এতে বিরক্ত হয়ে যায় । তখন সে বলে মেয়েটি যখন তার পাশে সন্ধ্যা বেলায় থাকে তখনই তার ভালো লাগে তাছাড়া তার প্রতি তার কোন অনুভূতি নেই।

সোমবার বিকেল বেলা ফল ছুটি পায় এক সকালবেলায় সে তার মাকে নিয়ে Mr. Leivers এর কাছে যায় তার নতুন ফার্ম দেখতে । সেখানে গিয়ে তার লাজুক Miriam এর সাথে পরিচয় হয়।

এদিকে পরেরবার উইলিয়াম যখন তার বাগদত্তাকে নিয়ে বাড়িতে আসে সে তারপর আবার রেগে যায়। কারণ মেয়েটি তার বোনের উপর আবার খারাপ ব্যবহার করছিল। উইলিয়াম তাকে সবার সামনেই বিদ্রুপ করে। সে তার মার সাথে আলোচনা করে যে সেই আর তাকে বিয়ে করতে চাই না।

জিও বলে যে সে এত দূর চলে এসেছে যে এখন তাদের সম্পর্ক বিচ্ছেদ করাও অসম্ভব। এরপরে অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহের দিকে সে যখন বাড়িতে আসে তার শরীরটা খুব একটা ভালো যাচ্ছিল না। মঙ্গলবার এর এক সকালে মিসেস মোড়েল একটা টেলিগ্রাম পায়। উইলিয়ামের শরীর খারাপ এটাই টেলিগ্রামে লেখা ছিল।

সে তখন উইলিয়ামের কাছে যায় আর সেই রাত্রেই উইলিয়াম মারা যায়। সে এবার মিস্টার মডেলকে একটা টেলিগ্রাম লেখে। সেটা ফলের কাছে আসলে কল সেটাকে নিয়ে মাইন এ যায় যেখানে তাদের বাবা কাজ করে। মোরেল লন্ডনে চলে যায় শনিবার রাত্রিবেলায় মিস্টার এবং মিসেস মডেল দুজনায় বাড়ি ফেরে।

এদিকে মিসেস মোড়েল প্রচন্ড ভেঙে পড়েছিল উইলিয়ামের মৃত্যুতে কিন্তু ফল যখন নিউমোনিয়ায় ভোগে সে তখন ফলকে সেবা-স্রোসা করতে থাকে এবং শেষ পর্যন্ত পলকে আঁকড়ে ধরে বেঁচে থাকে। ‘Mrs morals life now rooted itself in Paul’.

Sons and Lovers, Bangla Summary

Chapter 7

Lad and Girl Love

এই চ্যাপ্টারে বল এবং মারিয়াম একে অপরের কাছাকাছি আসে । পল লিভারের ফার্ম ঘুরতে বেশ পছন্দ করে মিডিয়াম এবং তার মা যথেষ্ট ধার্মিক তাই বল এটা তো একটু বিব্রত হয়ে পড়ে কারণ তার মায়ের যে যুক্তি তর্ক তাদের থেকে পুরোটাই আলাদা।

এক সন্ধ্যা বেলায় যখন ফল তাদের সাথে ডিনার করছিল মিডিয়াম আলু পুড়িয়ে ফেলেছিল আর এতে তাকে সবাই বকাবকি করছিল কিন্তু প ল একটু হতভাগ হয়ে গিয়েছিল যে এই ধরনের একটা তুচ্ছ বিষয়ের উপরে এত বড় একটা ঘটনা ঘটানোর কি দরকার তাই ভেবে।

প্রকৃতির মাধ্যমেই মিডিয়াম এবং ফল কাছাকাছি আসে মিডিয়াম অ্যালজেব্রা শিখতে চাই বল তাকে শেখাতে চাই একদিন সন্ধ্যাবেলায় ফল এবং মিলিয়ন যখন হাঁটছিল সে তার জন্য একটা কার্ড নিয়ে এসেছিল। যে কার্ডটা ফলের সাথে শেয়ার করতে চাইছিল |

আর এর ফলে ফল তার বাড়ি পৌঁছাতে দেরি করেছিল বলে তার মা খুব খুশি হয়েছিল এখানে তাদের সম্পর্ক নিয়ে তার মায়ের সাথে কথাবার্তা হয় সে তার মাকে জানায় যে সেটাকে ভালোবাসে না।

গুড ফ্রাইডেতে হেমলক স্টোনের দিকে ফল হাঁটতে যায় সেই হাঁটার সময় মিডিয়াম লক্ষ্য করে যে ফল যখন একা থাকে তখন সে একটু আলাদা। ফেরার পথে সে রাস্তায় একা চলে আসলে ফলের ছাতা ঠিক করতে যায় এর কারণ ফলের মা যাতে অখুশি না হয় আর ঠিক তখনই সে বুঝতে পারে যে সে তাকে ভালোবাসে ।

সোমবারের ইস্টারডেতে উইনফিল্ড ম্যানরেও তারা একসাথে সময় কাটায়। একবার পল কিছু ফুল নিয়ে যাই মিডিয়ামের জন্য তার কাপড়ের উপরে লাগাবে বলে কিন্তু ফল মিডিয়ামকে যে ভালোবাসে কিনা সেটা পরিষ্কার করে বলতে চায় না। সে জোরপূর্বক তার পরিবারকে বোঝায় যে মিডিয়াম হচ্ছে তার শুধুমাত্র বন্ধু।

বল এখন কুড়ি বছরের সে যথেষ্ট টাকা জমিয়ে রেখেছে সে তার পরিবারকে ছুটিতে বেড়াতে নিয়ে যেতে চাই। মেডেল থট নামের একটি কুঠিরে দু সপ্তাহের জন্য বেড়াতে নিয়ে যেতে চাই। যে রাত্রে তারা যাবে সেই রাত্রে মিডিয়াম বাড়িতেই থাকে।

যাতে তাদেরকে হাঁটতে না হয় সকালবেলায় একদিন সন্ধ্যেবেলায় কল এবং মিডিয়াম বিচে হাঁটতে গেলে চাঁদের সুন্দর দৃশ্য দেখে ফল বিব্রত হয়ে পড়ে মিডিয়ামের প্রতি সে আরও আকৃষ্ট হয়ে পড়ে কিন্তু বুঝতে পারেনা সেটাকে সে কিভাবে প্রকাশ করবে |

তাই তারা আবার কটেজে ফিরে যায় মিসেস মোড়েল তার দেরির জন্য আবার তাকে বকে। বল এবার বিরক্ত বোধ করে কারণ মিডিয়াম তাকে একেবারে অস্বাভাবিক করে দিয়েছে আর এখানেই এই চ্যাপ্টারের শেষ হয়ে যায়।

Sons and Lovers, Bangla Summary

Chapter 8

আর্থার আর্মিতে যোগদান করলে সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে চাই । মিসেস মোরেল তাকে বের করার চেষ্টা করে । আর্থার এই আর্মিদের নিয়ম কানুন একদম পছন্দ করেনা । পল একদিন মিডিয়ামের সাথে আসা ক্লারার ডিউস এর সাথে শহরে সাক্ষাৎ করে ।

ক্লারাডিজ হচ্ছে মিসেস লেভার্সের পুরনো বন্ধু । ফল এবার ক্লারার খুব ঘনিষ্ঠ হয়। কল খুব বিধ্বস্ত মনে হয় তার মা এবং মিডিয়ামের মাঝখানে পড়ে গিয়ে।

একবার কেক তৈরি করতে করতে নামের তাদের পারিবারিক বন্ধু ফলের কাছে আসে । বিয়ারট্রিস তার সাথে প্রেম প্রণয় শুরু করে সে সময় মিডিয়ামটাকে মনে করিয়ে দেয় যে তার কেক দেখা উচিত বা পাউরুটি দেখা উচিত তখন সে নিজেকে খুবই দোষী মনে করে মিডিয়ামকে উপেক্ষা করবার জন্য।

তাই সে মিডিয়ানকে নিয়ে ঘুরতে গেলে ইতিমধ্যে তার মা এবং বোন চলে আসে তারা এসে পোড়া পাউরুটি টি দেখতে পায় এবং রেগে যায় তার মা অসুস্থ হয়ে পড়ে কল বাড়িতে এসে তার মাকে দেখলে বুঝতে পারে যে সে তার মাকে প্রচণ্ড ভালোবাসে |

তার বাবা বাড়ি ফিরলে বল তার সাথে প্রচন্ড ঝামেলা করে । এই ঝামেলাটা তখনই থামে যখন মিসেস মোরেল অজ্ঞান হয়ে পড়ে যায় । বল তার সেবা-সুশ্রূষা করে।

Sons and Lovers, Bangla Summary

Chapter 9

Defeat of Miriam

বল বুঝতে পারি যে সে মিডিয়ামের থেকে তার মাকে বেশি ভালোবাসে মিডিয়াম বুঝতে পারে যে তাদের সম্পর্কটা খুব গভীর কোনদিনই হবে না একদিন ফল তাকে ডাকতে আসলে সে অতিমাত্রায় বিরক্ত হয়ে পড়ে মিডিয়াম তার ডাকার কারণ জিজ্ঞেস করে তখন সে বলে তাদের সম্পর্ক ছিন্ন করে নেয়া উচিত মিডিয়াম তখন কিছুই বুঝতে পারি না বল তাকে বলে যে তারা শুধুমাত্র বন্ধু। It neither stops there nor gets anywhere else. মিডিয়াম এটা বুঝি নাই যে সে তাকে আর ভালোবাসে না।

যদিও মিডিয়াম মনে মনে বিশ্বাস করে যে বল তাকে প্রচন্ড ভালোবাসে তাই সে রেগে যায় কারণ ফল সবসময় তার মার কথা শুনে । তাই সে মনে করে যে পৃথিবীর মানুষের তাদের দুজনকে ছেড়ে দেওয়া উচিত।

উইলি ফার্মে ঘোরার জন্য সে এখন আর মিডিয়ামকে ডাকতে যায় না সে এখন এডগারের সাথে যাই। কিন্তু ঘটনাক্রমে এর কার্যক্রম একবার মিসেস মোড়লের সাথে কথা বলতে থাকে তখন সে মিডিয়ামের সাথে একাকী হয়ে যায় তাই তারা আগের মত মেলামেশা করে ফল তাকে বাইবেল পড়ে শোনায় আর তারপরেই বল অস্বস্তি বোধ করে।

মিডিয়াম পলকে ক্লাবার সাথে দেখা করবার জন্য একদিন ফরমে ডাকে ফল সেখানে যায়। এ দুই মহিলার সাথে বল যখন হাটে তখন তাদের সাথে আমি ইসলামের দেখা হয় ইসলামের একটা ঘোড়া ছিল ক্লারা সেই ঘোড়াটিকে খুব পছন্দ করত।

ফল এবার তার মাকে লিংকনে নিয়ে যায় ক্যাথেট্রল দেখাবার জন্য সে চিন্তিত হয়ে পড়ে কারণ সে পাহাড়ে উঠতে পারবে না তার হৃদপিন্ডের সমস্যার জন্য সে আফসোস করে যে তার মা বুড়ো হয়ে গেছে এবং অসুস্থ আর কল তার সবচেয়ে বড় ছেলেও নয় তখন তার মা তাকে বলে যে সে খুব বড় হয়নি আর সে একটু অসুস্থ তৈরি হয়ে যায়।

এদিকে অ্যানি লিওনার্ডের সাথে বিবাহ সূত্রে আবদ্ধ হয়ে যায় লিওনার্দ মিশিস মডেলকে বলে যে সে খুব তাড়াতাড়ি বিয়ে করতে চায় তখন মিসেস মডেল বলে যে তার বা অ্যানির অত টাকা নেই বিয়ে করবা তখনই কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাদের বিয়েটা সাথে সাথেই হয়ে যায়।

এদিকে আর্থার কেউ মিসেস মডেল আর্মি থেকে নিয়ে আসে আর তাই জন্য মিসেস মডেল খুব খুশি ফল মিডিয়ামকে একটা চিঠি লেখে যে তাদের সম্পর্কের ভিতরে কি ঘটেছে আর এখানেই ফলের যে রোমান্টিক প্রচেষ্টা সেটা শেষ হয়।

Sons and Lovers, Bangla Summary

Chapter 10

Clara

পল নটিংহ্যাম ক্যাসেলে একটা পেইন্টিং প্রদর্শন করলে সেটা কুড়ি দিনে বিক্রি হয়ে যায় তাতে ফল এবং মিসেস মোড়েল খুব খুশি হয় আর তাই তারা আর্থার কে আর্মি থেকে নিয়ে আসার পরিকল্পনা করে কল একটা রাতের পার্টিতে নিয়ন্ত্রিত হলে তার একটা স্যুটের প্রয়োজন হয় |

তখন উইলিয়ামের ছুটি মিসেস মডেল কল কে দেয় ফলের এই নতুন সফলতা সে এবং তার মা ক্লাস এবং সুখের ব্যাপারে আলোচনা করে। মিসেস মডেল এখন চান যে তার ছেলে সুখে থাকুক তাই একটা ভালো মেয়ে দেখে তার বিয়ে সম্পন্ন করতে চান তখন ফল বলে যে সাধারণ জীবন তাকে বিরক্ত করে তুলতে পারে |

অল মিডিয়ামের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখে সেই সম্পর্ক না ছিন্ন হয় না বিবাহে পরিণত হয় সে মনে করে যে সে মিডিয়ামেরই কিন্তু নিজেকে একটু দূরে রাখে । এদিকে আর্থারের বিআরটিস এর সাথে বিয়ে হয়এবং তাদের একটা সন্তান হয়।

একদিন তাদের মিউচুয়াল ফ্রেন্ডের একটা মেসেজ ক্লারা কে দেবার জন্য কল যায় সেখানে গিয়ে তার সাথে এসে কথা বলে এবং সম্বন্ধে সমস্ত ধারণা বদলে যায় আর এদিকে সুশান নামের একটা মেয়ের বিয়ে হয়ে গেলে জর্ডানে সে একটা চাকরি পায়।

অন্যান্য মেয়েরা অবশ্যক লাগাকে পছন্দ করত না কারণ তার ব্যবহারের জন্য সে নিজেকে সবার উপরে মনে করত তাই তারা তাকে কুইন সেবা বলে ডাকতো একবার বল ক্লাবার সাথে খারাপ ব্যবহার করে ফেলে তাই সে তার জন্য একটা চকলেট নিয়ে আসে ক্ষমা চাওয়ার জন্য।

ফলের জন্মদিনে পল ক্লারার সাথে একটু হাঁটতে বের হয়। কারা এবং ফল খুব কাছাকাছি ঘনিষ্ঠ হয়ে পড়ে তারা আলোচনা করে যে ক্লারা এবং তার স্বামীর ভিতরে কি হয়েছিল এবং কোন না কোন ভাবে মিডিয়ামের প্রসঙ্গ চলে আসে বল তখন বলে যে মিডিয়াম তাকে সম্পূর্ণভাবে চায় কিন্তু ফল দিতে চায় না।

Sons and Lovers, Bangla Summary

Chapter 11

The test on Miriam

ক্লারার উপদেশ শুনে বল শেষ পর্যন্ত মিডিয়ামের কাছে ফিরে যায় আর গিয়ে সে আলোচনা করে যে তাদের দুজনের ভিতর যে সমস্যাটা সেটা তৈরি হয়েছে তাদের সম্পর্কের যৌনতার অভাবে। সে মিডিয়ামের সাথে আবার বেশি করে সময় কাটায় |

তার মায়ের মতের বিরুদ্ধে গিয়ে একদিন তারা তাদের বিয়ে নিয়ে গভীর আলোচনা শুরু করে আর বাড়ি ফেরার পথে কল তাকে যৌন সম্পর্ক স্থাপনের জন্য বলে তখন মিডিয়াম বলে যে সে করতে চায় কিন্তু তখন নয়।

মিডিয়াম একবার তার গ্র্যান্ডমাদারের ঘটে যে গেলে পল সেখানে যায় সে একটা গোটা ছুটির দিন তার সাথে কাটায় মিডিয়াম তার জন্য ডিনার তৈরি করে এবং তারা এমন ভাবে সময়টা কাটায় যেন তারা একসাথে কুটিরে আছে |

ডিনারের পরে তারা বাইরে একটু হাঁটাহাঁটি করে ঘরে ফিরে এসে তারা একে অপরকে ভালোবাসে। কল অনুভব করে যে সে মিডিয়ামকে হারিয়ে ফেলছে কারণ মিডিয়াম নিজেকে ত্যাগ করছে পলের জন্য এর কারণ হলো মিডিয়াম পলকে প্রচন্ড ভালোবাসে।

অনেক সপ্তাহে মিডিয়াম পলের সাথে একটু ইতস্তত বোধ করে বল কারণ জানলে চাইলে মিডিয়াম বলে এটা সঠিক নয় কারণ তারা এখনো বিয়ে করেনি বল বলে যে তারা তো শীঘ্রই বিয়ে করবে মিলিয়ন |

তখন বলে যে তারা এখনো ছোট তখন ফল নিজেকে একটু ব্যর্থ মনে করে আর তাই মিডিয়াম থেকে আবার দূরে সরে যায় মিডিয়াম এখন তার ছেলে বন্ধুদের সাথে সময় কাটায় আর আবারও সেই ক্লাবের সাথে সময়।

পল তার মাকে জানাই যে সে মিডিয়ামের সাথে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করে ফেলবে এর কারণ সে তাকে ভালোই বাসেনা আর তাই সে তাকে বিয়ে করতে চায় না তার মা তো অবাক হয়ে যায় সে তাকে উৎসাহ দেয় যে সে যা ভাবছে সেটা করতে পারে যদি সেটা সর্বোত্তম হয় |

সে মিডিয়ামের কাছে যায় আর বলে তাদের সম্পর্ক ছিন্ন করে নেয়া উচিত কারণ পল তাকে বিয়ে করতে চায় না মিডিয়াম তখন বিষন্ন হয়ে যায়। সে বলে যে বল হচ্ছে চার সন্তানের ভিতর একজন আর তাই মিডিয়াম জানে যে তাদের সম্পর্ক টিকবে না |

তখন বিষন্ন ফল ভাবতে শুরু করে যে মিডিয়াম তাকে প্রতারণা করেছে মিডিয়াম তার সাথে ভালোবাসার খেলা করেছে দুজনেই বিষন্ন এবং তিক্ততা নিয়ে একে অপরের সাথে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়

Sons and Lovers, Bangla Summary

Chapter 12

Passion

বল এখন বেশি করে তার মার সাথে সময় কাটায় আর এদিকে ক্লোরার সাথে সময় কাটায় সেক্লার আগে জানায় যে সে মিডিয়ামের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে ফেলেছে সে ক্লারা সাথে বিভিন্ন সময় ঘুরতে বেরোই এবং এইভাবে তারা একে অপরের খুব কাছে আসে।

বাড়ি ফিরে এসে বল তার মাকে বলে যে সে ক্লাবের সাথে ছিল তখন তার মা তাকে সাবধান করে দেয় কারণ তারা একজন বিবাহিত মহিলা। আর ঘটনা ক্রমে সেটাকে চায়ে নেমন্তন্ন করবার সিদ্ধান্ত নেয়। মিডিয়ামের সাথে তার মাঝেমধ্যে দেখা হয় কথাও হয় |

আর তখন সে তাকে বলে যে ক্লারা তাদের বাড়িতে চায়ের নেমন্তনে আসছে। যারা চায়ের নেমন্তন্ন আসলে ফলের মায়ের সাথে খুব ভালো ব্যবহার করে ফ্লাওয়ার এবং ফল বাগানে ঘোরাফেরা করে মিডিয়াম তাদের কাছে আসে হ্যালো বলবার জন্য |

তখন তাদের দুজনকে দেখে তার মনে হয় যেন তারা বিবাহিত দম্পতি মিডিয়ামকে দেখে মিসেস মোড়েল বিরক্ত হয়ে যায় কারণ তখনও সে তাকে অপছন্দ করে।

পরের সপ্তাহের ফল ক্লারার সাথে থিয়েটারে গেলে তারপর বল তার ট্রেন মিস করে তখন সে ক্লেয়ারের বাড়িতেই থাকে ক্ল্যারের মা মিসেস রেডফোর্ডের সাথে বেশ ঠাট্টা তামাশা হয় তারপর তারা প্রত্যেকে নিজের ঘরে শুতে যায়।

Sons and Lovers, Bangla Summary

Chapter 13

Baxter Dews

বল যখন একটা বাড়ে তার কিছু বন্ধুদের সাথে সময় কাটায় তখন ব্যাক্সটার ডিভাইস প্রবেশ করে এই ব্যবসা হচ্ছে ক্লাবের স্বামী যারা একে অপরের সাথে অনেক বছর ধরে আলাদা আছে বল তাকে মদ খাওয়ার কথা বললে সে প্রত্যাখ্যান করে |

কারণ সে জর্ডানের একজন উচ্চপদস্থ ছিল ফলের সাথে সেই থিয়েটারের ব্যাপারে কথা বলে ফল তখন রেগে যায় আর মদের গ্লাস জুড়ে তার মুখে মারে ব্যাংস্টার তখন ফলের দিকে ধেয়ে যায় কিন্তু তাকে আটকে দেয়। আর ব্যাগস্টারকে বাড় থেকে বের করে দেয়া হয়। বল চলে যাবার সময় পলের সাথে একজন লোক যায়।

তারা কি এই সমস্ত ঘটনার কথা সে বলে ক্লারা তাতে কোন আশ্চর্য হয় না বরং সে বলে যে বাসটার এই ধরনেরই মানুষ তাই সে বল কে বলে যে একটা বন্দুক বা ছুরি সব সময় কাছে রাখতে।

একবার ফ্যাক্টরিতে বল ব্যবসার এর কাছে যায় ব্যবসা যখন কাজ করছিল সে পলকে ভয় দেখায় শেষ পর্যন্ত ফলের হাত ধরে আর তখন থমাস জর্ডান দেখতে আসে যে কি চলছে এই সমস্ত ঘটনা সে ব্যাখ্যারকে পলকে ছেড়ে দিতে বলে |

কিন্তু যখন সে না ছাড়ে তখন সে তার হাতটা ধরে আর তখন ডাক্তারের সাথে জর্ডানের ঝামেলা বেধে যায় এতে জর্ডানের কোন আঘাত না লাগলেও ব্যাখ্যারকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে বল তার মাকে বলে যে তার কিছু একটা হয়েছে যার জন্য সে ভালবাসতে পারছে না তখন তার মা বলে যে সে সঠিক কোন মেয়ে পায়নি।

এরপর ক্লারার সাথে তাদের বলের সাক্ষাৎ হয় এবং তারা একে অপরের ভবিষ্যতের কথা বলে ক্লারা বাক্সটাকে ডিভোর্স দিতে চায় না তা সত্ত্বেও তাদের ভিতরে একটা ভালোবাসা সম্পর্ক তৈরি হয় এবং শেষ পর্যন্ত একে অপরের থেকে আলাদা হয়ে যায়।

এই ক্ল্যারাকে নিয়ে ফলের সাথে ব্যাস্তরের ঝামেলা বাঁধে এই ঝামেলাতে বল প্রচন্ডভাবে আহত হয় সে অসুস্থ হয়ে পড়ে তখন ক্লারা এবং মিডিয়াম তাকে দেখা করতে আসে।

শেষ পর্যন্ত সে ভালো হয়ে গেলে ছুটিতে নিউটন নামের বন্ধুর সাথে ছুটি কাটাতে যায় এবং এনির বাড়িতে তার মার সাথে সাক্ষাৎ করতে যায় অনির বাড়ি ছিল শি ফিল্ডে সেখানে গিয়ে সে জানতে পারে যে তার মা অসুস্থ এবং বুঝতে পারে যে তার একটি টিউমার হয়েছে |

সে নটিংহোমে যায় ডাক্তার দেখানোর জন্য। মিসেস মোরেল শি ফিল্ডে দুমাস মতো থাকে তারপর তাদের পরিবার একটি মোটর কার ভাড়া করে তাকে বাড়ি নিয়ে যায় এতে সে খুব খুশি হয়।

Sons and Lovers, Bangla Summary

Chapter 14

Release

এদিকে ডক্টর এন্ড সেল পলকে বলে যে ব্যাস্টার হাসপাতালে আছে শিফিল্ডের তাই বল তার সাথে দেখা করতে যায় আর বলের মাধ্যমে ক্লিয়ারা জানতে পারে তার স্বামীর কথা ক্লারা |

তখন আফসোস করে যে সে তার স্বামীর সাথে খারাপ ব্যবহার করেছে। কেরা তার স্বামীর সাথে দেখা করতে যায় সমস্ত কিছু মিটিয়ে নিতে চাই আর এইভাবে বল আর ডাক্তারের ভিতরে একটা বন্ধুত্ব তৈরি হয়ে যায়।

পলের মা অসুস্থ হয়ে পড়লে বলার ক্লারার সাথে খুব একটা সময় কাটাই না সে তার মায়ের যত্ন নেয় আস্তে আস্তে এর অবস্থা আরো খারাপ হতে থাকে আর কল আরো বেশি করে সময় কাটায় তার মায়ের সাথে।

এদিকে ক্লারা ফলের সাথে দেখা করতে যায় এবং তাকে বলে যে আজকে খেলার জন্মদিন তখন সে তার সাথে সমুদ্র তীরে বেড়াতে যায় কিন্তু সেখানে বেশিরভাগ সময়টাই সে তার মায়ের সম্বন্ধে কথা বলে।

পরের বার ব্যাগস্টরের সাথে ফলের দেখা হলে বল তাকে বলে যে তার সাথে ক্লারা দেখা হয়েছিল আর সেও বলে যে বল তার মা মারা গেলে বিদেশে চলে যাবে।

সময় চলে যায় মিসেস মডেলের অবস্থা একই রকম থাকে আর এদিকে মিডিয়াম পলকে চিঠি লিখে মাঝেমধ্যে দেখা করতে আসি পলার অ্যানি তার মার সেবা যত্ন করে যেহেতু দীর্ঘদিন ধরে এইভাবে চলছিল |তাই তারা মনে করে যে এইভাবে বেশি দিন চলতে পারে না |

তাই বল শেষ পর্যন্ত তার মা সমস্ত জ্বালা যন্ত্রণা শেষ করবার জন্য মরফিয়া অতিরিক্ত ডোজ দেয় । ওষুধের বড়ি গুলিকে গুডো করে তার খাবারের দুধে মিশিয়ে দেয় |

তাদের মা বিশ্বাস করে এটা খেয়ে নেয় এবং শেষ পর্যন্ত সেই রাতেই টুকুই বেঁচে থেকে পরের দিন সকালে মারা যায়।

ব্যাগসারের সাথে বল দেখা করে এবং তাকে বলে যে তার জীবনের অনেকটা সময় বাকি আছে |

তাই ক্লাবের সাথে সবকিছু ঠিকঠাক করে নিয়ে খুব সুন্দর জীবন যাপন করা উচিত তাই পরের দিন সে এবং ক্লারা ডাক্তারের সাথে মিলিত হয় এবং তাদেরকে মিলিত করে দিয়ে সে সেখান থেকে চলে আসে।

Sons and Lovers, Bangla Summary

Chapter 15

Derelict

ক্লারা তার স্বামীর সাথে ফিরে আসে আর বল একা তার বাবার সাথে রয়ে যায় তাদের বাড়িতে আর একবার আর কোন দরকার হয় না তাই কাছাকাছি আলাদা আলাদা বাসস্থানের ব্যবস্থা করে তারা বল তার মাকে ছাড়া একদম নিঃস্ব |

সে তার মাকে ছাড়া ছবিটুকু আঁকতে পারে না আর সে তার সমস্ত শক্তি ফ্যাক্টরিতে লাগায় তার নিজের ভিতরেই বিভিন্ন যুক্তি তর্ক চলে সে নিজেকে বোঝায় যে তার বেঁচে থাকা উচিত তার মায়ের জন্য। 

একদিন রবিবারের সন্ধ্যায় উনাটারিয়ান চার্চে মিডিয়ামের সাথে তার দেখা হয় সে তাকে সন্ধ্যার খাবারের কথা বলে তার সাথে মিডিয়াম রাজিও হয়। মিডিয়াম তাকে জানায় দেশে একটা ফার্মিং কলেজে যাচ্ছে এবং সম্ভবত সেখানে শিক্ষিকা হিসেবেই থাকবে।

সে তাকেও বলে যে সে মনে করে যে তাদের বিয়ে করে নেওয়া উচিত তখন পল তাকে জানাই দেশের নিশ্চিত না যে এটা ঠিক ভালো হবে কিনা ।

সে যে  খুব বেশি পরিমাণে চায় তাও নয় । তাই সেসব আশা ছেড়ে দেয় আর এটাই তাদের সম্পর্কের শেষ পরিণতি মিডিয়াম তাকে ছেড়ে চলে আসে। সে মনে করে his soul could not leave her wherever she was.

বল একাই তার মার জন্য দুঃখ করে এবং মনে করে যে সেও মারা যাবে |

কিন্তু যাই হোক শেষ পর্যন্ত সে আত্মহত্যা করার কথা ত্যাগ করে এবং শহরের দিকে হাঁটতে থাকে।

To know more about application writing in English, please click here.

Finally, thanks for visiting here.
Furthermore, do not forget to leave your valuable comments in the comment section below.

Bangla Summary বা গল্প পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন |

About JunAryat

I am an English Educator, teaching for about 15 years in different schools and colleges in India.

View all posts by JunAryat →

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *